Chandrayaan-3 ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যেতে পারত, কোন ‘ট্রিকসে’ হলো রক্ষা? জানালো ISRO

২০২৩ সালের ২৩ অগাস্ট ভারত ইতিহাস গড়েছিল যখন ইসরোর চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে এই অর্জনের মাধ্যমে ভারত মহাকাশ গবেষণায় নতুন মাইলফলক স্থাপন করে।

তবে চাঁদে চন্দ্রযান-৩-কে সফলভাবে অবতরণ করানো মোটেই সহজ ছিল না। ২০১৯ সালে চন্দ্রযান-২ মিশনের ব্যর্থতার পর বিজ্ঞানীরা আরও সতর্কতার সাথে পরিকল্পনা করেছিলেন।

চন্দ্রযান-৩-এর উৎক্ষেপণ নির্ধারিত সময়ের চার সেকেন্ড পরে করা হয়েছিল। কারণ, বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করেছিলেন যে যদি নির্ধারিত সময়ে উৎক্ষেপণ করা হয় তবে মহাকাশে ভেঙে পড়া উপগ্রহের ধ্বংসাবশেষের সাথে ধাক্কা লাগতে পারে।

ইসরো বিজ্ঞানীরা সংঘর্ষ এড়ানো বিশ্লেষণ (COAL) পরিচালনা করেছিলেন যা সম্ভাব্য সংঘর্ষ চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।
সঠিক অবতরণ স্থান: চন্দ্রযান-৩ ‘শিবশক্তি’ নামক একটি নির্দিষ্ট স্থানে অবতরণ করেছিল যা জল বরফের উপস্থিতির জন্য পরিচিত।

চন্দ্রযান-৩-এর সফল অবতরণ ভারতকে মহাকাশ গবেষণায় একটি নতুন স্তরে নিয়ে গেছে। এই অভিযান চাঁদের দক্ষিণ মেরু সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

চন্দ্রযান-৩-এর উৎক্ষেপণ চার সেকেন্ড বিলম্বিত করা হয়েছিল সম্ভাব্য ধ্বংসাবশেষের সাথে সংঘর্ষ এড়াতে।COAL বিশ্লেষণ ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা সম্ভাব্য ঝুঁকি চিহ্নিত করেছিলেন।

চন্দ্রযান-৩ ‘শিবশক্তি’ নামক একটি নির্দিষ্ট স্থানে অবতরণ করেছিল যা জল বরফের উপস্থিতির জন্য পরিচিত।
এই অভিযান চাঁদের দক্ষিণ মেরু সম্পর্কে আমাদের জ্ঞান বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।