অমিতাভ বচ্চন এবং অমৃতা সিং নব্বইয়ের দশকে বলিউডের অন্যতম চর্চিত জুটি ছিলেন। তাদের সম্পর্ক নিয়ে অনেক গুঞ্জন শোনা যায়। সেই সময়ের একটি ঘটনা নিয়ে একটি প্রতিবেদন নিচে দেওয়া হলো:
অমৃতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, পার্টিতে মত্ত অবস্থায় অমৃতাকে জোর করে চুমু খেয়েছিলেন অমিতাভ!
সইফ আলি খানের সঙ্গে অমৃতা সিংয়ের পরিচয় হওয়ার বহু আগে, একটি সিনেমার সেটে অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে আলাপ হয় অমৃতার। সেই সময় অমৃতা, অমিতাভের বিপরীতে নায়িকা চরিত্রে অভিনয় করছিলেন। শোনা যায়, শুটিং চলাকালীন তারা খুব ভালো বন্ধু হয়ে উঠেছিলেন এবং তাদের বন্ধুত্বের রসায়ন বি-টাউনের অন্যতম চর্চিত বিষয় হয়ে উঠেছিল।
গুঞ্জন শোনা যায়, শুটিং চলাকালীন এক রাতে একটি পার্টিতে গিয়েছিলেন অমিতাভ এবং অমৃতা। সেই পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন আরও একজন অভিনেতা। পার্টিতে মত্ত অবস্থায় অমৃতাকে অন্য এক অভিনেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ অবস্থায় নাচতে দেখে নিজেকে আর সামলাতে পারেননি অমিতাভ। কথিত আছে, ঈর্ষান্বিত হয়ে অমিতাভ নাকি সকলের সামনেই অমৃতাকে টেনে নিজের বাহুডোরে নিয়ে আসেন এবং জোর করে চুমু খান।
পরের দিন এই ঘটনার কথা চারিদিকে ছড়িয়ে পরে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে সেটের কর্মী, মেকআপ আর্টিস্ট, এমনকি তারকাদের ড্রাইভারদের মধ্যেও এই ঘটনা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে যায়। বচ্চন পরিবার তাদের প্রভাব খাটিয়ে এই ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেয়। শোনা যায়, পরে অমিতাভ নাকি অমৃতার কাছে এই ব্যবহারের জন্য ক্ষমাও চেয়েছিলেন।
এই ঘটনার সত্যতা নিয়ে বিভিন্ন মহলে বিভিন্ন মত রয়েছে। এই বিষয়ে অমিতাভ বচ্চন বা অমৃতা সিং কেউই কোনোদিন প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি।
এই ঘটনাটি নব্বইয়ের দশকের কোনো এক সময়ের।অমিতাভ ও অমৃতা একটি সিনেমার সেটে ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন।একটি পার্টিতে অন্য অভিনেতার সঙ্গে অমৃতার ঘনিষ্ঠতা দেখে অমিতাভ ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে জোর করে চুমু খান বলে শোনা যায়।বচ্চন পরিবার এই ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়।পরে অমিতাভ নাকি অমৃতার কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন।
এই ঘটনাটি বহু বছর আগের এবং এর সত্যতা যাচাই করা কঠিন। এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র সেই সময়ের গুঞ্জনের উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে।