কৃষ্ণনগরে এক ছাত্রীর রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় ফরেনসিক পরীক্ষা শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে ফরেনসিক দল এসে নানা ধরনের নমুনা সংগ্রহ করেছে।
ঘটনাস্থলে থাকা পুজো প্যান্ডেলের কাপড়, মৃতদেহ উদ্ধারের জায়গা এবং প্যান্ডেলের সিলিংয়ের পুড়ে যাওয়া অংশ পরীক্ষা করা হচ্ছে। ঘটনার দিন রাতে এলাকায় থাকা সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ তরুণীর পিছু নিয়েছিল কিনা তা জানার চেষ্টা চলছে। ঘটনায় গ্রেফতার রাহুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া:
সিপিএমের যুব নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় মৃত ছাত্রীর পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন এবং পুলিশের তদন্তের দিকে নজর রাখার কথা বলেছেন।
খুন না আত্মহত্যা?
ঘটনাটি খুন না আত্মহত্যা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশের তদন্ত চলছে এবং ফরেনসিক রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় উঠে আসা প্রশ্ন:
ছাত্রীর মৃত্যুর আসল কারণ কী?
ঘটনাস্থলে পাওয়া প্রমাণগুলি কী বলছে?
সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে কী তথ্য পাওয়া যাবে?
ধৃত ব্যক্তি ঘটনার সঙ্গে জড়িত কিনা?
এই ঘটনা সকলকে সচেতন করে তুলছে যে:
কোনও রহস্যময় মৃত্যুর কারণ সহজে বোঝা যায় না।পুলিশের তদন্তে সময় লাগতে পারে।সত্য উদঘাটনের জন্য ধৈর্য ধরতে হবে।
আশা করা যায়, পুলিশের তদন্তের ফলে এই ঘটনার সত্যিটা সামনে আসবে।