জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলা নিয়ে দেশ জুড়ে তীব্র বিতর্ক চলছে। এই বিতর্কের মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভুয়া খবর ভাইরাল হচ্ছে। অনেকেই দাবি করছেন যে, জ্ঞানবাপী মসজিদ মামলার আবেদনকারী হরিহর পাণ্ডে মারা গেছেন। এমনকি একজন আইনজীবীর ছবি পোস্ট করে তাঁকে হরিহর পাণ্ডে বলে দাবি করা হচ্ছে।
সত্যি কী?
হরিহর পাণ্ডে প্রকৃতপক্ষে ২০১৯ সালে মারা গিয়েছেন। ভাইরাল ছবিটি একজন আইনজীবীর যিনি সম্প্রতি মারা গেছেন।এই ভুয়া খবর ছড়ানোর উদ্দেশ্য হতে পারে মামলার পরিণতি নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করা বা কোনও নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচার করা।
কেন এই ধরনের মিথ্যা খবর ছড়ায়?
সোশ্যাল মিডিয়া যে কোনও খবরকে দ্রুত ছড়িয়ে দেওয়ার একটি শক্তিশালী মাধ্যম।মানুষ প্রায়ই ভুল তথ্যকে সত্যি মনে করে।এই ধরনের মিথ্যা খবর সমাজে দ্বন্দ্ব বা বিভাজন সৃষ্টি করতে পারে।
কীভাবে এড়াবেন এই ধরনের ভুল তথ্য?
কোনও খবর শেয়ার করার আগে সত্যতা যাচাই করা জরুরি।বিশ্বস্ত সংবাদ মাধ্যমের খবরকেই বিশ্বাস করা উচিত।সোশ্যাল মিডিয়াকে সতর্কতার সঙ্গে ব্যবহার করা উচিত।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো এই ভুয়া খবর দেখায় যে, কীভাবে মিথ্যা তথ্য দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং সমাজে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে। তাই সত্যতা যাচাই না করে কোনও খবর শেয়ার না করাই উচিত।