আপনার সন্তানকে অবশ্যই এই ৪টি বিষয় শিখিয়েনিন, তাহলেই হয়ে যাবে স্মার্ট ও বুদ্ধিমান

বড় হয়ে সন্তান যখন সামনে দাঁড়িয়ে উচ্চ স্বরে কথা বলে, তখন অনেক মা-বাবাই অবাক হন।মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে তাঁদের। ভাবেন,
আমার baby কীভাবে এমন ব্যবহার করছে! আপনি হয়তো ভুলে গেছেন, যখন সে ছোট ছিল, সাধারণ আদবকেতাগুলো তাকে শেখানো হয়নি।আপনার family তে

যদি কোনো baby থাকে, তাকে কিছু সাধারণ Gentility শেখানো জরুরি। Future এ সন্তানের ভালোর কথা ভেবে চারটি বিষয় অবশ্যই তাকে শেখাবেন। প্লিজ অনেকে মনে করেন, কারও কাছ থেকে কোনো কিছু নেওয়ার জন্য বা চাওয়ার জন্য ‘please’ বলতে হয়। বিষয়টি ঠিক তেমন নয়। please না বলেও আপনি হয়তো কিছু নিতে পারেন। তবে তাতে অনেক সময় বিনয় প্রকাশ পায় না। আদবকেতা বিশেষজ্ঞরা বলেন, শিশুদের শেখাতে হবে কখন, কোথায় please বলতে হবে। বলার সময় গলার স্বর কেমন থাকবে, সেটাও শেখাতে হবে। ‘তোমার খেলনাটি আমাকে দাও‍’—এটা যেমন বলা যায়। তেমনি ‘please, তোমার খেলনাটি আমাকে দেবে?’

বললে অন্য রকম শোনাবে। তাতে বিনয় প্রকাশ পাবে। ধন্যবাদ কোনো বিষয়ে সৌজন্য প্রকাশ করার সবচেয়ে ভালো মাধ্যম হলো ধন্যবাদ (Thanks) বলা। এটা সাধারণ ভদ্রতা। ছোট ছোট বিষয়ে ধন্যবাদ (Thanks) বলানোর অভ্যাস করাতে হবে সন্তানকে। পরিবারের মধ্যে, খেলার সঙ্গীদের মধ্যে শিশুকে শেখাতে হবে কীভাবে অন্যকে ধন্যবাদ (Thanks) বলতে হয়। দুঃখিত দুঃখিত (Sorry) বললেই কেউ ছোট হয়ে যায় না। কেউ কেউ ভাবেন, দুঃখিত বললে অন্যের কাছে ছোট হয়ে গেলাম। তাই মা-বাবা নিজেরাও বলেন না, সন্তানকেও শেখান না। মা-বাবা ভুল

কথা বললে, সঠিক আচরণ না করলে সন্তানকেও দুঃখিত বলতে পারেন। সন্তানও শিখবে। খুব কাছের কারও কোনো জিনিস না বলে নেওয়া ঠিক নয়। আবার কথার মধ্যে উঠে যাবে কি না, এমন অনেক ক্ষেত্রে আমরা অনুমতি নিই না। একদম পাঁচ বছর বয়স (Five Years Age) থেকে সন্তানকে অনুমতি নেওয়া শেখাতে হবে। শিষ্টাচার শিখলে ব্যক্তিজীবন তো বটেই, পেশাগত জীবনেও খুব কাজে আসবে।

Related Posts

© 2024 Tech Informetix - WordPress Theme by WPEnjoy