![](https://techinformetix.in/wp-content/uploads/2022/04/Sanjay-Dutt-KGF-2-1024x576.jpg)
বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় এবং প্রতিভাবান অভিনেতাদের একজন সঞ্জয় দত্ত। যিনি সঞ্জু বাবা নামেওব বেশ সুপরিচিত। তিনি তার অনবদ্য অভিনয় দক্ষতা দিয়ে ভক্তদের মুগ্ধ করতে সফল হয়েছেন। কয়েক যুগ ধরে মাতিয়ে রেখেছেন সবাইকে।
বয়স, ক্যান্সারকে জয় করে এখনো অভিনয় করে যাচ্ছেন। সর্বশেষ ১৪ এপ্রিল মুক্তি পাওয়া ‘কেজিএফ ২’ ছবিতে তার অভিনয় মুগ্ধ করেছে নতুন করে। খলনায়ক আধীরা চরিত্রে তিনি বিমোহিত করেছেন দর্শকদের।
সম্প্রতি সঞ্জু বাবা নানা বিষয় নিয়ে মুখ খুলেছেন। দক্ষিণী সিনেমার সাফল্যের রহস্য কিসহ নানা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
অভিনেতা বলেন, ‘আমি শুধু বলতে চাই দক্ষিণ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি কখনো হিরোইজম ভুলে যায়নি। কেননা হিরোইজম সবসময় থেকেই যায়। আমি মনে করি এটা গুরুত্বপূর্ণ। যেটা আমরা বলিউড কিছুটা ভুলে গেছি। একজন নায়কের এন্ট্রি হওয়া উচিত মনোমুগ্ধকরভাবে। যখন নায়ক হাঁটবে তখন ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক থাকা লাগবে, শিস বাজাতে হবে। তবেই না তাকে নায়ক মনে হবে। যেগুলো বলিউডে অনেক বছর ধরেই মিসিং।
আগের সিনেমাগুলো যেমন জনকবাজি, খলনায়ক সেখানে এন্ট্রি এভাবেই ছিল। এটা এখন দক্ষিণী সিনেমাতে হয়। আমার মনে হয়, এখন থেকে এটা ওখানে ঘটতেই থাকবে। ওরা প্রতিটি চরিত্রের জন্য হিরোইজম রাখে। দর্শক পছন্দ করে।’
অভিনেতা আরও জানান, ‘নায়ক বা খলনায়কের এন্ট্রি যাই হোক না কেন শিস এবং হাততালি দেওয়া উচিত। অমরিশ জি এবং অতীতের অন্যান্য অভিনেতাদের দিকে তাকান তারা খুবই ভালো কাজ করেছেন। তারা শক্তিশালী ভিলেন ছিলেন। একজন শক্তিশালী ভিলেন ছাড়া একজন নায়ক শক্তিশালী হতে পারে না।
এমনকি হলিউডের সিনেমাতেও অ্যাকশন, থ্রিলার বা সুপারহিরোই হোক ভিলেন মানেই অন্য কিছু। থানোস কয়েক মিনিটের মধ্যে বিশ্ব শেষ করার ক্ষমতা রাখে। থানোস না থাকলে প্রতিশোধকারীরা কীভাবে নায়ক হতে পারে।’