PHOTO: ফটোগ্রাফির জন্য সেরা যেসব ফোন, দেখেনিন তালিকা ও ফিচার

বেশিরভাগ মানুষই এখন ফোনে ছবি তুলতে পছন্দ করেন। মাঝারি বাজেটের মধ্যে ছবি তোলার সেরা ক্যামেরাফোন কোনগুলো? সম্প্রতি এইচটি টেক- একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বাজারে যে স্মার্টফোনগুলো পাওয়া যায়, তার মধ্যে সেরা ক্যামেরা কোন কোন ফোনে আছে।
আসুন এক ঝলকে দেখে নেয়া যাক, এসব ফোনের তালিকা-

Google Pixel 7a: এতে HD+ OLED ডিসপ্লে রয়েছে, যা পূর্ববর্তী পিক্সেল এ-সিরিজ মডেলগুলোর চেয়ে আরো ভালো। এটি ওয়াই-ফাই, ব্লুটুথ v5.3, NFC এবং বিভিন্ন গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম সমর্থন করে। স্মার্টফোনটির নিচে একটি ইউএসবি টাইপ-সি (3.2 Gen 2) পোর্ট রয়েছে।

Samsung Galaxy A14 5G: অক্টা কোর প্রসেসর দ্বারা চালিত এই ফোনের ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরায় রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের প্রধান ক্যামেরা। পাশাপাশি এতে ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি এবং এআই পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট, যা দীর্ঘস্থায়ী সময়ের জন্য ফোনটিকে সচল রাখে।

Vivo V29 Pro: এই ফোনে ৫০ মেগাপিক্সেলের মেন ক্যামেরা তো আছেই। তার সঙ্গে ১২ মেগাপিক্সেল সেলফি মোড ক্যামেরা। সব মিলিয়ে ছবি তোলার জন্য দারুণ একটি ফোন হতে পারে এটি।

Nothing Phone 2: প্রাইমারি সেন্সরে এফ/২.২ স্যামসাং জেএন১ সেন্সর-সহ ৫০ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল ক্যামেরা। সামনের দিকে স্মার্টফোনটিতে একটি ৩২ মেগাপিক্সেল Sony IMX615 সেন্সর রয়েছে, যা উচ্চমানের সেলফি ক্যাপচার করার জন্য উপযুক্ত।

Samsung Galaxy F54: ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা। এর চেয়ে ভালো ছবি আর কেই-বা তুলতে পারবে? তার সঙ্গে ২ মেগাপিক্সেল মাইক্রোলেন্স। সঙ্গে ৩২ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা।

Motorola Edge 40: ফুল-এইচডি রেজোলিউশন এবং ১৪৪ হার্টজ রিফ্রেশ রেট। বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা 5G স্মার্টফোন হিসাবে দাবি করা এই ফোনটির ক্যামেরা দুর্দান্ত।

Samsung Galaxy M34 5G: এতে ৬.৬ ইঞ্চি সুপার AMOLED ডিসপ্লে রয়েছে। এতে একটি ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে যার মধ্যে অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশনসহ ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, একটি ৮ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা-ওয়াইড-এঙ্গেল লেন্স এবং একটি তৃতীয় সেন্সর রয়েছে। সব মিলিয়ে দারুণ ছবি ওঠে এতে।

Moto G84: কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৯৫ চিপ, ১২ জিবি র‌্যাম এবং ২৫৬ জিবি স্টোরেজ, যা এটিকে ক্যামেরা ফোন হিসাবে দারুণ সাফল্য দিয়েছে। ৬.৫ ইঞ্চি FHD+ POLED ডিসপ্লেতে ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট রয়েছে। ফলে ছবিও ওঠে দারুণ, ভিডিও হয় দুর্দান্ত।

Redmi Note 12 Pro+ 5G: এই ফোনটি প্রিমিয়াম ক্যাটাগরিতে প্রবেশ করেছে। এতে রয়েছে ২০০ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেলের আলট্রা-ওয়াইড ক্যামেরা এবং ২ মেগাপিক্সেলের ম্যাক্রো ক্যামেরা। ছবি এবং ভিডিও দুটিই দারুণ তোলে।

Realme 11 Pro+ 5G: এতে রয়েছে ২০০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা, একটি ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা এবং একটি ২ মেগাপিক্সেল ম্যাক্রো ক্যামেরা। সেলফির জন্য রয়েছে ৩২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা। সব মিলিয়ে এটির ক্যামেরাও দারুণ।