রাহুলের আবদার মেটালেন অধীর, চেটেপুটে মিষ্টি দই খেলেন রাগা! দেখেনিনন ভিডিয়ো

বাংলায় প্রবেশের পরপরই গাড়িতে ঢিল ছুড়ে কাচ ভাঙার ঘটনার পর, ইন্ডিয়া জোটের শরিক তৃণমূলের তীব্র বিরোধিতার সম্মুখীন হন রাহুল গান্ধী। ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রার বঙ্গ সফরে নানা অভিজ্ঞতা অর্জন করলেও, যাওয়ার সময় রাহুলের মনে একটাই আক্ষেপ ছিল। দুঃখ করে তিনি বলেছিলেন, “অধীরদা তো আমাকে মিষ্টি দই খাওয়ালেন না!”
মিষ্টি দইয়ের আবদার
বাংলায় এসে এখানকার বিখ্যাত মিষ্টি দই না খাওয়াটা রাহুলের কাছে অসম্ভব ছিল। পাঁচ ঝামেলায় বেমালুম ভুলে গিয়েছিলেন অধীর চৌধুরী। কিন্তু সংবাদমাধ্যমের সামনে রাহুলের আবদার শুনে লজ্জায় পড়ে যান প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি।
মিষ্টি দইয়ের হাঁড়ি
গুচ্ছের কাজ ফেলে রাহুলের আবদার মেটাতে ছুটে যান অধীর। রাহুলের ইচ্ছা অনুযায়ী এক হাঁড়ি মিষ্টি দই নিয়ে তার সামনে হাজির হন তিনি। এক চামচ মিষ্টি দই মুখে দিতেই তৃপ্তির হাসি ফুটে ওঠে রাহুলের ঠোঁটে। চেটেপুটে উপভোগ করেন বাংলার বিখ্যাত মিষ্টি দই।
স্বাস্থ্য সচেতন রাহুল
রাহুল গান্ধী বরাবরই স্বাস্থ্য সচেতন, যদিও রান্নায় তার জুড়ি নেই। অধীর চৌধুরীও আজকাল পরিবারের কথা শুনে নিয়ম মেনে দু’বেলা খাবার খাচ্ছেন। ফলে ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রার মাঝে রাহুল বাঙালি খাবার বা মিষ্টি খাবেন বলে ভাবেননি অধীর।
আবেগে ভেসে যান রাহুল
মিষ্টি দইয়ের প্রতি রাহুলের ভালোবাসা জানার পর অধীর তাকে মিষ্টি দইয়ের হাঁড়ি উপহার দেন। ছেলেমানুষের মতো আবেগে ভেসে যান রাহুল। সেই ভিডিয়ো নিজেই শেয়ার করেন তিনি তার অফিসিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে।
বিড়ি শ্রমিকদের দুর্দশা
ভারত জোড়ো ন্যায় যাত্রার ফাঁকে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাহুল। সেখানে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন তিনি। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো শেয়ার করে রাহুল জানিয়েছেন, বাংলায় বিড়ি শ্রমিকের বাড়িতে যাওয়ার অভিজ্ঞতার কথা। সেখানে তিনি বিড়ি শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শোনেন এবং তাদের পরিস্থিতির উন্নয়নের চেষ্টা করেন। নিজেও বিড়ি বাঁধার চেষ্টা করেন কিন্তু ব্যর্থ হন।